চট্টগ্রাম হালকা মোটরযান চালক শ্রমিক ইউনিয়নের মানববন্ধন।

চট্টগ্রাম হালকা মোটরযান চালক শ্রমিক ইউনিয়নের মানববন্ধন।

প্রকাশিত: ৯:১৭ অপরাহ্ণ, মার্চ ১৫, ২০২৫

চট্টগ্রাম হালকা মোটরযান চালক শ্রমিক ইউনিয়নের মানববন্ধন।

স্টাফ রিপোর্টার।।
চট্টগ্রাম হালকা মোটরযান চালক-শ্রমিক ইউনিয়নের উদ্যোগে শ্রম আইন-২০০৬, সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ অনুযায়ী নিয়োগ পত্র ও পরিচয় পত্র প্রদান, ঈদুল ফিতর এর পূর্বে বেতন বোনাস প্রদান, বেআইনি চাকরিচ্যুতি বন্ধ, সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ এর ১০৫ ধারা বাতিল, হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী গাড়ি রিকুইজিশন, রিকুইজিশন বানিজ্য বন্ধ, ডোব টেস্ট এর নামে হয়রানি, পরিবহন শ্রমিকদের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা চালু, লাইসেন্স নবায়নে ফিল্ড পরিক্ষা বাতিল, জাতীয় মজুরি বোড গঠন করে নুন্যতম মজুরি ঘোষণা করার দাবিতে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এক মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সভাপতি মোঃ সেলিম মিয়া’র সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোঃ আমির হোসেনের সঞ্চালনায় আজ শনিবার সকাল ১০ টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব এর সামনে উক্ত মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিস বিলস’র নির্বাহী সদস্য, বিএলএফ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বিশিষ্ট শ্রমিক নেতা সৈয়দ রবিউল হক শিমুলবিশেষ অতিথি ছিলেন বিএফটিইউসির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিজওনুর রহমান খান, সংগঠনের উপদেষ্ঠা মোঃ ইয়াছিন আরাফাত (বিটু), প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোঃ শাহ আলম ফিরোজী, মোঃ শামসুল ইসলাম আরজু , সাবেক কার্যকরী সভাপতি মো:জসীম উদ্দীন এতে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি মোঃ কাজল ইসলাম , সিনিয়র সহ-সভাপতি হাজী আলমগীর হোসেন, সহ-সভাপতি মাঈন উদ্দিন তাপস, সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোহেল মাহমুদ মোঃ সাইফুল ইসলাম শাহীন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আলমগীর, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন, অর্থ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক বজলুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক মোঃ জাকির হোসেন, ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ ইমাম হোসেন, শ্রম ও আপ্যায়ন সম্পাদক রাসেল হাওলাদার, নির্বাহী সদস্য মোঃ সোহাগ,আকবরশাহ থানা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমাম ও আবু, খুলশি থানা কমিটির মিজানুর রহমান,হালিশহর থানা কমিটির আলি বাচ্ছু ,চান্দগাওঁ সালাউদ্দীন ,পাচঁলাইশ থানা কমিটির লিটন ,জাকির ,সদরঘাট থানা কমিটির নুরুল আলম থানাও শাখা কমিটির নেতৃবৃন্দ।সভায় বক্তারা বলেন, ২০ই রমজানের মধ্যে সকল শ্রেণী পেশার শ্রমিকদের বেতন বোনাস না পাই যে কোন উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতির জন্যে আপনারা দায়ী থাকবেন।আমরা খেটে খাওয়া মানুষ উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইনা। বেতন বোনাস পেলে আমরা আমাদের মত ঈদ উদযাপন করব। অন্যতায় ঈদের পরে জোরদার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।