টাকার বিনিময়ে রফাদফা আসামি ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ কুমিল্লা কোতয়ালী থানার ওসি ও লালমাইয়ের এক এসআইয়ের বিরুদ্ধে! টাকার বিনিময়ে রফাদফা আসামি ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ কুমিল্লা কোতয়ালী থানার ওসি ও লালমাইয়ের এক এসআইয়ের বিরুদ্ধে! কুমিল্লার খবর কুমিল্লার খবর Cumillarkhobor প্রকাশিত: ৭:২১ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ২২, ২০২৫ টাকার বিনিময়ে রফাদফা আসামি ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ কুমিল্লা কোতয়ালী থানার ওসি ও লালমাইয়ের এক এসআইয়ের বিরুদ্ধে! স্টাফ রিপোর্টার।। কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মো: মাইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে রফাদফার অভিযোগ উঠেছে। অপরদিকে, লালমাইয়ে মাদক কারবারীর সাথে জড়িত সন্দেহে উপজেলার খিলপাড়া এলাকা থেকে সেলিম মিয়া, বিল্লাল হোসেন সহ মোট তিন জনকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় থানা পুলিশের এসআই ফারুক হোসেন। পরদিন রফাদফা করেই ছেড়ে দেওয়া হয়। বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলনের হামলায় আসামী মুহুরী বাবুলকে টাকার বিনিময়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে এজহারভুক্ত আসামী হওয়া সত্বেও ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে এমন ঘটনায় কুমিল্লা শহরজুড়ে আলোচনা কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। কুমিল্লা (৪ আগষ্ট) আলেখারচর বিশ্বরোড দুর্গাপুর এলাকার বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলন চলাকালীন গুলি ও হামলার ঘটনায় কোতয়ালী মডেল থানায় মামলায় উল্লেখিত এজহার অনুযায়ী গত ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২/৬৬১ নং মামলায় ৫৫ নম্বর কাউন্সিলর মো: জাহাঙ্গীর হোসেন বাবুল ওরফে মহুরী বাবলু (৫২) পিতা: আমজাদ হোসেন গ্রাম সংরাইশ এজহারভুক্ত আসামি। সাবেক এমপি বাহারের একনিষ্ঠ ও আস্থাবাজন কর্মী মহুরী বাবুল গ্রেফতার এড়ানোর ভয়ে দীর্ঘদিন আত্নগোপনে ছিল। এ বিষয়ে অভিযুক্ত কোতয়ালী থানা ওসি মো: মাইনুল ইসলাম বলেন, মহুরী বাবুল কে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আনা হয়েছে। তারপর ফোন কেটে দেয়। লালমাই থানার মাদককারবারী সন্দেহে গ্রেফতার করার পরে কেন আসামী ছেড়ে দেওয়া হয়েছে এই বিষয়ে ওসি শাহ আলম বলেন, যে দিন তাদের দরে নিয়ে এসেছে ঐদিন রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অভিযুক্ত এসআই ফারুক হোসেন বলেন, একটা অভিযোগ ছিল ৯৯৯ এর ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। পরদিন বাদী শাহ আলম মোসেলকা দিয়ে তাদের নিয়ে যায়। কিন্তু আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। এসময় তিনি আরো বলেন, মুসলেকার বিষয়টা ওসি সাহেবের হয়তো খেয়াল নেই তা বলে, ফোন কেটে দেন। অভিযোগের বিষয়ে কুমিল্লা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ নাজির আহমেদ খাঁন বলেন, ‘বিষয়টি আমি জেনেছি। তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হলে পুলিশ বিভাগ অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’ এবং লালমাইয়ের এসআই ফারুক হোসেন আসামী ছেড়ে দিয়েছে বিষয়টি আমি শুনেছি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহন করবো। SHARES অপরাধ বিষয়: টাকার বিনিময়ে রফাদফা আসামি ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ কুমিল্লা কোতয়ালী থানার ওসি ও লালমাইয়ের এক এসআইয়ের বিরুদ্ধে!